Business is booming.
শীর্ষ সংবাদ
বাংলাদেশ জুয়েলারী সমিতির অকার্যকর কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে প্রশাসক নিয়োগের দাবিকুমিল্লায় বন্যায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৪ জনবন্যা পরিস্থিতি উন্নতির সম্ভাবনাঢাকার বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীরা, শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাতা ও ক্যাপ বিতরন করলো রিয়েল ক্যাপিটা গ্রুপ।১ লাখ সিমধারী ঢাকায় প্রবেশ করেছিল ঃজুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীগণভবন দখলের ষড়যন্ত্র ছিল ‘শ্রীলঙ্কা স্টাইলে’কারফিউ না দিলেবিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে : কাদেরলজ্জা হয় না নিজেদের রাজাকার বলতে : প্রধানমন্ত্রীঅবরোধ শিক্ষার্থীদের রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ঃ কোটা আন্দোলনবিপৎসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার ওপরে কুড়িগ্রামে ২০ স্থানে ভাঙন, ব্রহ্মপুত্রের পানি

বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির সম্ভাবনা

8

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। আজ শনিবার ও আগামীকাল রবিবার বৃষ্টি কম হতে পারে। ফলে নেমে যেতে পারে বন্যাদুর্গত এলাকার পানি। এরই মধ্যে অনেক এলাকার পানি নামতে শুরু করেছে।

আজ শনিবার সকালে আবহাওয়া অধিদফতর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, আজ খুলনা, বরিশাল, ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এছাড়া দেশের অন্যান্য বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি এবং কিছু জায়গায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

 

তিনি বলেন, ভারী বৃষ্টি, উজান থেকে নেমে আসা পানি ও সমুদ্রের জোয়ারের পানি অন্যান্য সময়ের তুলনায় বেশি থাকায় মূলত এ তিন কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়েছে। টানা ভারী বৃষ্টির সময় সমুদ্রে লঘুচাপ ছিল। পূর্ণিমা থাকায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে সমুদ্রের দুই থেকে তিন ফুট বেশি উচ্চতায় পানি ছিল। জোয়ারের উচ্চতা বেশি থাকায় সামগ্রিক এ তিন কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়।

তিনি আরও বলেন, বৃষ্টিপাত কমে আসার কারণে পানিও সরতে শুরু করেছে। আগামী তিন দিনে আরও কমবে। আজ থেকে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হলেও ২৬ তারিখ কোথাও ভারী বর্ষণ হয়ে ২৭ তারিখ থেকে কমবে বৃষ্টিপাত। বন্যা পরিস্থিতিও উন্নতির দিকে যাবে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগের তুলনায় বৃষ্টিপাতের মাত্রা কমেছে। এ অবস্থায় ২৭ তারিখের পর আরও কমবে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ। গত ১৬ থেকে ২২ তারিখ সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে সীতাকুণ্ডে ৭৫৬ মি.মি, এছাড়া নোয়াখালীর মাইজদীতে ৬০৫ মি.মি এবং কুমিল্লাতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয় ৫৫৭ মিলিমিটার। শ্রেণির বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র পানির নিচে ডুবে থাকায় গত দুদিনের রেকর্ড পাওয়া যায়নি। তার আগ পর্যন্ত ৪৩৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের মাত্রা রেকর্ড করা হয় ফেনীতে।

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.